আপনি কি আপনার গায়ের রং নিয়ে চিন্তিত? হ্যাঁ, তাহলে এ আর্টিকেলটি আপনার জন্য।
এই আর্টিকেলের মধ্যে আপনি স্থায়ীভাবে ফর্সা হওয়ার ডাক্তারি ক্রিম ও
গুরুত্বপূর্ণ দশটি টিপস জানতে পারবেন। আর নয় চিন্তা গায়ের রঙ হবে স্থায়ীভাবে
ফর্সা। জানতে চাইলে, দেখতে থাকুন শেষ পর্যন্ত।
আপনারা অনেকেই মনে করেন ত্বকের রঙ ফর্সা করার কোন কার্যকরী ক্রিম নাই। তবে এটি
সম্পূর্ণ ভুল কথা। ত্বকের রং স্থায়ীভাবে ফর্সা কারি কিছু ডাক্তারি ক্রিম আছে।
যেগুলো সঠিকভাবে ব্যবহার করতে পারলে আপনার ত্বকের রং দ্বিগুণ উজ্জ্বল। নিচে
ত্বকের স্থায়ীভাবে ফর্সা হওয়ার ডাক্তারি ক্রিম সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা
হলো।
পেজ সূচিপত্রঃ স্থায়ীভাবে ফর্সা হওয়ার ডাক্তারি ক্রিম
আপনার ত্বকের রং কতটা স্থায়ীভাবে ফর্সা হবে সেটা নির্ভর করবে মেলানিনের ওপার।
মেলানিন কম থাকলে আপনার ত্বকের রং ফর্সা থাকবে। আর যদি মেলানিন বেশি থাকে তাহলে
আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা কমে যাবে। এর জন্য আপনাকে প্রথমে ত্বকের তৈলাক্ত ভাব
দূর করতে হবে ও ত্বক পরিষ্কার রাখতে হবে। এরপর আপনি ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী
ক্রিম ব্যবহার করলে উপকার পাবেন অবশ্যই। তাছাড়া দ্রুত রং ফর্সাকারী যে কোন ক্রিম
ব্যবহার করলে আপনার ত্বকের ক্ষতি হতে পারে। এর জন্য আপনাকে ডাক্তারের পরামর্শ
নিয়ে ক্রিম ব্যবহার করতে হবে। মূলত সেগুলোই আমরা ডাক্তারি ক্রিম হিসেবে চিনি।
বর্তমান সমাজে বহু নারী পুরুষ আছেন যারা নিজেদের ত্বক ও শরীর ফর্সা হওয়ার জন্য
ভালো ক্রিম খোঁজেন। কারণ একথা বলা অপেক্ষা রাখে না যে, নারীদের সৌন্দর্যই মাত্র
অলংকার। তার জন্য তারা দ্রুত ফর্সা হতে চান। দ্রুত ফর্সা হওয়ার বিভিন্ন
ধরনের ক্রিমের অপকারিতা রয়েছে। তাই আপনাকে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে, ডাক্তারি
ক্রিমগুলো ব্যবহার করে আপনার ত্বকের রং উজ্জ্বল করতে পারেন। ত্বকের রং ফর্সা করার
জন্য ডাক্তারি ক্রিম গুলো বেশ কার্যকরী। তবে আপনারা চাইলে নিচের ডাক্তারি
ক্রিমগুলো ব্যবহার করে দেখতে পারেন উপকার পাবেন।
স্থায়ীভাবে ফর্সা হওয়ার জন্য ডাক্তারি টিপস
স্থায়ীভাবে ফর্সা হওয়ার জন্য আজেবাজে ক্রিম না মেখে ডাক্তারের টিপস মেনে চলা
উচিত। ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী প্রতিদিন আপনাকে আপনার মুখ এবং শরীর ভালোভাবে
পরিষ্কার করে ধুয়ে নিতে হবে এবং হালকা ময়শ্চারাইজার ব্যবহার করতে হবে। সূর্যের
অতি ক্ষতিকারক বেগুনি রশ্মি থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য সানস্ক্রিন ক্রিম ব্যবহার
করতে হবে। ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী সানমাস্ক গুরুত্বপূর্ণ ক্রিম। এটা
ব্যবহারে অনেক উপকারিতা রয়েছে। প্রতিদিনের রুটিন আপনাকে পরিবর্তন করতে হবে
রাতে তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে পড়তে হবে এবং পুষ্টিকর ফলমূল খেতে হবে।
স্বস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস তৈরি করতে হবে। যেমন হলুদ ফলমূল এবং সবুজ শাকসবজি ত্বকের
উজ্জ্বলতা বাড়াতে সাহায্য করে। এই জন্য প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণে হলুদ ফলমূল এবং
সবুজ শাকসবজি খেতে হবে। পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান করতে হবে। এছাড়াও পর্যাপ্ত ঘুম
ও মানসিক দুশ্চিন্তা থেকে দূরে থাকতে হবে। আপনার প্রতিদিনের কাজের তালিকার মধ্যে
আপনার ত্বকের যত্নের জন্য সময় বের করতে হবে। এবং ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী
ত্বকের যত্ন নেবার চেষ্টা করতে হবে।
ত্বকের রঙ ফর্সা হওয়ার ডাক্তারি ক্রিমের উপকারিতা
ত্বকের রং ফর্সা হওয়ার ডাক্তারি ক্রিমের অনেক উপকারিতা রয়েছে। ডাক্তারি
ক্রিমগুলো র কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নাই। ডাক্তার আপনাকে ভালো করে আপনার ত্বক
পরীক্ষা করে দেখবেন। তারপর সেই অনুপাতে আপনার ত্বকে যে ধরনের সানস্ক্রিন নাইট
ক্রিম ডে কেয়ার ক্রিম প্রয়োজন সেগুলোই দিবেন। আপনি যদি ডাক্তারের পরামর্শ
অনুযায়ী ক্রিমগুলো ব্যবহার করেন তাহলে আপনি অনেক উপকৃত হবেন। একটু সময় লাগবে
ঠিকই কিন্তু আপনার ত্বক ভিতর থেকে হয়ে উঠবে উজ্জ্বল ফর্সা।
আপনি যদি স্থায়ীভাবে ফর্সা হতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে ডাক্তারের পরামর্শ মেনে
চলতে হবে। ডাক্তারি ক্রিম গুলোর মধ্যে এভোকুইন ১.৯% অনেক ভালো। এই ক্রিমটি আপনি
প্রতিদিন রাতে সবার আগে ভালো করে ফেসওয়াশ দিয়ে মুখ ধৌত করে নিবেন।। হালকা ভেজা
থাকা অবস্থায় ক্রিমটি লাগাবেন। সকালে ভালো করে ফেসওয়াশ দিয়ে আপনার ত্বক ধুয়ে
ফেলবেন। অবশ্যই এই ক্রিম ব্যবহারে উপকার পাবেন। এছাড়াও ডক্টর হোয়াইটিং ক্রিম টি
ও খুবই ভাল কাজ করে। ডক্টর হোয়াইটিং ক্রিম আপনি দিনে এবং রাতে উভয় সময় ব্যবহার
করতে পারবেন।
স্থায়ীভাবে ফর্সা হওয়ার মেয়েদের ক্রিমের নাম ও দাম
স্থায়ীভাবে ফর্সা হওয়ার জন্য মেয়েদের আলাদা ক্রিম থাকে। কারণ মেয়েদের ত্ব
থাকে পাতলা। পাতলা ত্বকে সব ধরনের ক্রিম ব্যবহার উপযোগী নয়। সেই জন্য আপনাকে
ডাক্তারি ক্রিমগুলোর মধ্যে মেয়েদের ক্রিমগুলো ব্যবহার করতে হবে। কারণ মেয়েদের
ক্রিমগুলোতে জিং অক্সাইড ইউএসপি ১০০ মিলিগ্রাম মেয়ের মধ্যেই থাকে এবং এনজাকামিন
ইউএসপি ৩৫ মিলিগ্রামের মধ্যে থাকে। নিচে মেয়েদের ডাক্তারি ক্রিমের নাম এবং দাম
দুটোই দেয়া হলো। দোকান এবং অনলাইন মার্কেটপ্লেস অনুযায়ী দাম কম বেশি হতে
পারে।
নিওর সানস্ক্রিন ৫০ ইউ এ এবং ইউ বি প্রোডাকশন দাম ৯৫০ টাকা। স্কয়ারের সানমার ৬০
ইউ এ এবং ইউ বি প্রটেকশন দাম ২৮০ টাকা।এভো কুইন ১.৯ % ক্রিম দাম ১৬৫০ টাকা।নিওর
সিওডিল ৪০ ক্রিম দাম ১৩৯০ টাকা। টারপল একশন ২৫ ক্রিম দাম ২৩০টাকা। সিন্থল হোয়াইট
রাইটিং ক্রিম দাম ৫৫০ টাকা। এভিনো একটিভ ন্যাচারাল ক্রিম দাম ৬২৫ টাকা। এম সি এফ
বিউটি ক্রিম দাম ৯৩০ টাকা। ক্রিম দাম ৪৪০ টাকা। ওলে হাইটিং রেডিয়েন্স দাম
৭৫০ টাকা। লোটাস হারবাল হোয়াইটিংগুলো দাম ৬৩০ টাকা। এগুলো আপনি ডাক্তারের
পরামর্শ অনুযায়ী ব্যবহার করতে পারেন। তবে ক্রিম গুলোর বেশ কার্যকারিতা আছে।
স্থায়ীভাবে ফর্সা হওয়ার ছেলেদের ক্রিমের নাম এবং দাম
আজকাল শুধু মেয়েরাই রূপচর্চায় পারদর্শী নয়, বরং ছেলেরাও অনেক গুণ এগিয়ে। এখন
তো প্রায় দেখা যায়, মেয়েদের থেকে ছেলেরাই বেশি রূপচর্চা করে থাকেন। এজন্য
ছেলেদের ফর্সা হওয়ার জন্য বিভিন্ন ডাক্তারি ক্রিম বের হয়েছে। যেগুলো বেশ
উপকারী। অনেক ছেলেরা ব্যবহার করে ভালো ফলাফল ও পেয়েছেন। তবে ক্রিমগুলো ডাক্তারের
পরামর্শ অনুযায়ী ব্যবহার করাই ভালো। নিচে ছেলেদের স্থায়ীভাবে ফর্সা হওয়ার
ক্রিমের নাম এবং দাম দুটোই দেওয়া হলো।
গার্নিয়াল মেন অয়েল কন্ট্রোল ফেয়ারনেস দাম আনুমানিক ২৮০ টাকা। নিভিয়া মেন
ডারমা ফেইস ক্রিম দাম আনুমানিক ৩২০ টাকা। পিওর স্কিন ফর মেন ক্রিম দাম আনুমানিক
২০০ টাকা। ডারমাভিয়া গুলো ক্রিম আনুমানিক ৩০০ টাকা। এম সি সি ম্যান দাম দাম
আনুমানিক ৪০০ টাকা। বায়োটিক ম্যান ফেয়ারনেস ক্রিম দাম আনুমানিক ২২০ টাকা।
ইন ডি ওয়ার্ল্ড মেন গুলো ক্রিম দাম আনুমানিক ৩৮০ টাকা। লিভার আয়ুস ম্যান ফেস
ক্রিম দাম আনুমানিক ১৭০ টাকা। বিভিন্ন দোকান ও স্থান ভেদে এবং অনলাইন
মার্কেটপ্লেস অনুযায়ী দাম কম বেশি হতে পারে। তবে ক্রিমগুলো বেশ উপকারী।
ফর্সা হওয়ার ক্যামিকাল ক্রিমের অপকারিতা
বাজারে বিভিন্ন ধরনের অতিরিক্ত মাত্রা ক্যামিকাল যুক্ত ক্রিম পাওয়া যায়। যে
ক্রিম গুলো ব্যবহার করলে আপনি অতি দ্রুতই ফর্সা হয়ে উঠবেন। তবে মনে রাখবেন এইসব
ক্রিমগুলো ব্যবহার করলে সাময়িকভাবে আপনাকে ফর্সা দেখালেও আপনার ত্বকের অনেক
ক্ষতি করছে। এইসব ক্যামিকাল যুক্ত ক্রিমগুলো আপনার ত্বকের উপরের স্তর নষ্ট করে
ফেলছে। ফলে আপনার ত্বক ক্ষণিকের জন্য ফর্সা দেখাচ্ছে। তবে এই ক্রিম গুলো ব্যবহার
করা বাদ দিলে আবার আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা হারিয়ে যাবে। এইসব কেমিক্যালযুক্ত
ক্রিমগুলো ব্যবহার করা অনেক ক্ষতিকর যেগুলো বলা অপেক্ষা রাখে না।
ফর্সা হবার জন্য কেমিক্যাল যুক্ত ক্রিম ব্যবহার করে আপনার নিজের ত্বক ক্ষতিগ্রস্ত
করছেন না তো? আপনাকে জানতে হবে, বুঝতে হবে, এবং শিখতে হবে কোন ক্রিম
গুলো আপনার ত্বকের জন্য ক্ষতিকারক। সেগুলো বর্জন করাই ভালো। কারণ কেমিক্যাল যুক্ত
ক্রিম ব্যবহারের ফলে স্কিন ক্যান্সার এর মত ভয়ানক রোগ হতে পারে এবং আপনার জীবন
ঝুঁকি হতে পারে পারে। এইজন্য বাজার থেকে যেকোনো ফর্সা হওয়ার ক্রিম কেনার আগে
আপনাকে ডাক্তারি ক্রিমের কথা চিন্তা করতে হবে। এবং চিকিৎসাকে পরামর্শ মতে আপনাকে
ডাক্তারি ক্রিমগুলো ব্যবহার করতে হবে।
বডি ফর্সা করার ডাক্তারি ক্রিমের নাম ও দাম
মুখমন্ডল ফর্সা করা যেমন জরুরী ঠিক তেমনি শরীর ফর্সা করাও জরুরী। যদি আপনার মুখ
ফর্সা হয় আর হাত-পা শ্যামলা অথবা কালো থাকে, তাহলে দেখতে মোটেও ভালো লাগবে না।
এজন্য আপনাকে আপনার মুখমন্ডলের সাথে সাথে পুরো শরীর ফর্সা করার ডাক্তারি ক্রিম
ব্যবহার করতে হবে। বডি ফর্সা করা এইসব ডাক্তারি ক্রিমগুলোকে ফেয়ারনেস বডি লোশন
বলে। চিকিৎসাকের পরামর্শ মতে ফেয়ারনেস বডি লোশন গুলো ব্যবহার করলে আপনি খুব
দ্রুতই ফর্সা হতে পারবেন। আপনার মুখমন্ডল এবং সমস্ত শরীরে স্থায়ীভাবে ফর্সা হওয়ার ডাক্তারি ক্রিম ব্যবহার করে দেখতে পারেন।
হাইড্রোকিনন ক্রিম এটি সাধারণত একটি অর্গানিক ক্রিম। ত্বকের রং ফর্সা করতে ব্যবহার করা হয়। এটি ত্বকের মেলানিন কমাতে সাহায্য করে থাকে। এই ক্রিম ব্যবহারের আগে ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা ভালো। ট্রেটিনয়েন ক্রিম একটি ভালো মানের ভিটামিন এ সমৃদ্ধ অর্গানিক ক্রিম। এটি ত্বকের বলিরেখা এবং কালো চোখ দাগ দূর করতে সাহায্য করে। এই ক্রিমগুলো মূলত ফর্সা হওয়ার ডাক্তারি অর্গানিক ক্রিম। এই ক্রিমে হাইড্রোকিনন ও স্টোরেজ একসাথে ব্যবহার করা আছে যা ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে সাহায্য করে।
এই ক্রিম প্রতিনিয়ত ব্যবহার করতে হবে। তবে যাদের অ্যালার্জি সমস্যা আছে তারা কম ব্যবহার করাই ভালো। এবং ব্যবহারের আগে ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করে নিতে হবে। ক্রিমগুলোতে মূলত মধু লেবুর রস অ্যালোভেরা এবং জাফরান ব্যবহার করা আছে যা ত্বকের রং উজ্জ্বল করতে সাহায্য করে। আপনি যদি স্থায়ীভাবে ফর্সা হওয়ার ডাক্তারি ক্রিম ব্যবহার করতে চান তাহলে হাইড্রোকিনন ও ট্রেটিনয়েন দুইটি অর্গানিক ক্রিম ব্যবহার করতে পারেন।
স্থায়ীভাবে ফর্সা হওয়ার জন্য কিছু ঘরোয়া উপায় আছে। যেগুলো আমরা ঘরে বসেই ব্যবহার করতে পারি। যেমন প্রতিদিন আমরা বেসন ভালোভাবে ত্বকে লাগিয়ে কিছুক্ষণ রেখে দুই হাত দিয়ে ভালো করে ঘষে ধুয়ে ফেলতে পারি। এতে আপনার ত্বকের তৈলাক্ত ভাব দূর হয়। আর ত্বকের তৈলাক্ত ভাব দূর হলে মেলানিন কমে এবং ত্বকের রং উজ্জ্বল দেখায়। তাছাড়া আমরা এলোভেরা জেল তৈরি করে ব্যবহার করতে পারি। খাঁটি মধু ব্যবহার করলে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পায়। আবার রান্নাঘরে থাকা গোল আলু ভালো করে ধুয়ে ব্লেন্ড করে মুখে ব্যবহার করলে ফেসপ্যাক এর কাজ করে।
বাজার থেকে ক্রিম কিনে যত দ্রুত আপনি কার্যকারিতা পাবেন। বাসায় থাকা এইসব উপকরণ দিয়ে আরও বেশি কার্যকারিতা পাবেন। তবে ধৈর্য ধারণ করে, একটু বেশি সময় ধরে আপনাকে প্রতিনিয়ত এই কাজগুলো করে যেতে হবে। প্রাকৃতিক উপাদান দিয়ে ত্বকের যত্ন নেওয়া ভালো। তবে ফর্সা করার যে কোন ক্রিম ব্যবহার করার আগে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া প্রয়োজন। আবার দুধের সাথে হলুদ মিশায়ে প্রাকৃতিক উপায়ে ত্বকের রং ফর্সা করা যায়।
লেখকের মন্তব্যঃ স্থায়ীভাবে ফর্সা হওয়ার ডাক্তারি ক্রিম সম্পর্কে
এই আর্টিকেলের মধ্যে আমি আপনাদের স্থায়ীভাবে ফর্সা হওয়ার ডাক্তারি ক্রিম এবং সেইসাথে আরো বিশেষ কিছু রূপচর্চার গুরুত্বপূর্ণ টিপস দেওয়ার চেষ্টা করেছি। মুখ হল মনের আয়না। সৌন্দর্য ভালোবাসে না, এমন মানুষ হয় না। এইজন্য আপনার সৌন্দর্যের প্রতি খুবই গুরুত্ব দিবেন। প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করবেন। ভিটামিন সমৃদ্ধ এবং পুষ্টিকর খাবারদাবার বেশি পরিমাণে খাবেন।ফাস্টফুড জাতীয় খাবার পরিহার করবেন। আমারে আর্টিকেলের মধ্যে কোন ভুল ত্রুটি হয়ে থাকলে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।
যদি এই আর্টিকেলটি আপনাদের কোন উপকার হয় তাহলে অন্যদের সাথে শেয়ার করবেন। আর যদি ভালো লাগে তাহলে লাইক, কমেন্ট করে আমাকে জানাবেন। যাতে আমি আপনাদের জন্য নিয়মিত এরকম আরো নতুন নতুন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সম্পর্কে জানাতে পারি। এরকম আরো অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সম্পর্কে জানতে এই ওয়েবসাইটটি নিয়মিত ভিজিট করুন। সুস্থতা সবার জন্য কাম্য। সুস্থ থাকুন, ভালো থাকুন, সৌন্দর্যের প্রতি খেয়াল রাখুন।
তানহা এম জেড নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url